বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা পরীক্ষায় বার বার আসে চাকরির পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাংলা ব্যাকরণে ভালো কিছু করা । বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি, চাকরি পরীক্ষাসহ সব ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বাংলা ব্যাকরণের ওপর নানা প্রশ্ন। এসব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আমাদের এ আয়োজন। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে সব চাকরি জীবি মানুষের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা পরীক্ষায় বার বার আসে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো
বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা পরীক্ষায় বার বার আসে
১। ভাষার মূল উপকরণ বাক্য।
২। ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি।
৩। ভাষার মৌলিক উপাদান শব্দ।
৪। বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক/মৌলিক উপাদান শব্দ।
৫। ধ্বনিকেশব্দের ক্ষুদ্রতম একক বলা হয়।
৬। শব্দকে বাক্যের প্রাণ বলা হয় ।
৭। উপসর্গ পদের আগে বসে, আর প্রত্যয় পদের পরে বসে
৮। উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে ।
৯। যে ৪টি উপসর্গ বাংলা, তৎসম উভয় ক্ষেত্রেই রয়েছে আ, সু, নি , বি।
১০। অনুসর্গের অপর নাম কর্মপ্রবচনীয় বলে। এরা স্বাধীন পদ রুপে ও শব্দ বিভক্তির ন্যায় ব্যবহৃত হতে পারে।
১১। বিভক্তিহীন নাম শব্দ বলে প্রাতিপাদিক বা নাম প্রকৃতি ।
১২। বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে ।
বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
১৩। ক্রিয়াপদের মূলকে ধাতু বলে ।
১৪। বাক্যে অপরিহার্য ক্রিয়াপদ ।
১৫। সন্ধির সুবিধা ২টি ১. উচ্চারণ সহজ ২. ধ্বনিগত মাধুর্য স্থাপন সম্পাদন ।
১৬। ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটে মূলত ৩টি কারণে । ১. উচ্চারণগত, ২ শব্দগঠনজনিত ৩. শব্দের অর্থগত
১৭। খাঁটি বাংলা শব্দে বিসর্গের ব্যবহার নাই ।
১৮। তৎসম শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
১৯। সমাসবদ্ধ শব্দে ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান খাটে না ।
২০। সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে ।
২১। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে আগত।
২২। ব্যাকরণ শব্দটি সংস্কৃত থেকে আগত।
২৩। শব্দের অন্ত্য বর্ণের পূর্ব বর্ণ কে উপধা বলে ।
২৪। সমন্ধ পদ, তারিখ লিখতে, ঠিকানা লিখতে পদের পর কমা বসাতে হয়।
২৫। বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে।
২৬) মুজিব নগর স্মৃতি সৌধের স্থপতি -তানভীর কবির
২৭) বাঙ্গালীর ইতিহাস – নীহার রঞ্জন রায়
২৮) সৌভাগ্যের বিষয় – একাদশে বৃহষ্পতি
২৯) সংশপ্তক ভাস্কর্যটিরঅবস্থিত -জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
৩০) পদ বলতে বোঝায় – বিভক্তিযুক্ত শব্দ বা ধাতু
৩১) হাতের পাঁচ অর্থ – শেষ সম্বল
৩২) সুন্দর মাত্রেরই একটা আকর্ষণ শক্ত আছে। এখানে সুন্দর – বিশেষ্য
৩৩) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে? এখানে না – হ্যাঁ বাচক
৩৪) যেই তার দর্শন পেলাম, সেই আমরা প্রস্থান করলাম – মিশ্র বাক্য
৩৫) রবীন্দ্রনাথের নাটক -চতুরঙ্গ
৩৬) শাহনামা রচনা করেন – ফেরদৌসী
৩৭) উপসর্গ – অতি
৩৮) ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে – প্রমথ চৌধুরী
৩৯) আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে প্রার্থনা টি – ঈশ্বরী পাটনীর
৪০) কাশবনের কন্যা – উপন্যাস
৪১) যে সমাসের পূর্ব পদ সংখ্যাবাচক এবং সমস্ত পদের দ্বারা সমাহার বোঝায় তাকে বলে- দ্বিগু সমাস
৪২) প্রথম বাংলা থিসরাস বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেন – অশোক মুখোপাধ্যায়
৪৩) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
৪৪) একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম সংকলনের সম্পাদক – হাসান হাফিজুর রহমান
৪৫) বনফুল – বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
৪৬) কষ্টে অতিক্রম করা যায় না যা -দুরতিক্রম্য
৪৭) উৎকর্ষতা যে কারনে অশুদ্ধ – প্রত্যয়জনিত কারনে
৪৮) কোনটি ঠিক – বহিপীর ( নাটক)
৪৯) ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ রচনা করেন- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৫০) ক্রিয়াপদ – সব সময়ে বাক্যে থাকবে
৫১) আহোরণ শব্দের বিপরীত – অবরোহন
৫২) ছাই চাপা আগুন যে অর্থ প্রকাশ করে –অন্তরে বিদ্যমান অথচ বাইরে প্রকাশের অসাধ্য এমন
৫৩) যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে – অবিমৃষ্যকারী
৫৪) মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস – আগুনের পরশ মনি
৫৫) কবর কবিতা রচনা করেন – জসীমউদদীন
৫৬) সঠিক বাক্য – মনোরম উদ্যানে ভ্রমণ দূরাকাংখা
৫৭) চৌ হদ্দি – ফারসি+ আরবি
৫৮) সর্বাঙ্গে ব্যাথা ঔষধ দিব কোথা। বাক্যে ঔষধ – কর্মে শূন্য
৫৯) শরৎচন্দ্রের যে উপন্যাস সরকার বাজেয়াপ্ত করে – পথের দাবী
৬০) বেটাইম – ফারসি+ ইংরেজী
৬১) সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশে আলোচিত হয় – ধ্বনিতত্ত্ব
৬২) সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়েছে – ঢং ঢং ঘন্টা বাজে
৬৩) বিরাম চিহ্ন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়নি – ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
৬৪) শুদ্ধ বানান – সমীচীন
৬৫) জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্ধ – ঝরা পালক
৬৬) কলিঙ্গ পুরষ্কার পান – আবদুল্লাহ আল মুতী
৬৭) নিত্য মূর্ধণ্য ষ যে শব্দে – আষাঢ়
৬৮) সাধু ভাষা অনুপযোগী – নাটকের সংলাপে
৬৯) সাত সাগরের মাঝি কার লেখা – ফররুখ আহমদ
৭০) প্রাতরাশ এর সন্ধি বিচ্ছেদ।- প্রাতঃ+ আশ
৭১) যা বলা হয়নি – অনুক্ত
৭২) যৌগিক শব্দ – গায়ক
৭৩) তৎসম শব্দ – হস্ত
৭৪) নিত্য স্ত্রী বাচক শব্দ – সতীন
৭৫) খাঁটি বাংলা উপসর্গ – ২১ টি
৭৬) বিড়ালের আড়াই পা বাগধারার অর্থ –বেহায়াপনা
৭৭) নজরুল রবীন্দ্রনাথকে উৎসর্গ করেন – সঞ্চিতা
৭৮) ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে – জিতেন্দ্রিয়
৭৯) অনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো হওয়াকে বলে – শাপেবর
৮০) পৃথিবীর সমার্থক শব্দ – অখিল
৮১) পঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক – সৈয়দ হামজা
৮২) সনেট শব্দটি – ইটালিয়ান
৮৩) সংগীত এর সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+ গীত
৮৪) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে -প্রাতিপদিক
৮৫) যে সমাসের পূর্ব পদের বিভক্তি লোপ হয় না – অলুক সমাস
৮৬) শুদ্ধ বানান – মুমূর্ষু
বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা পরীক্ষায় বার বার আসে
৮৭) হুতোম প্যাঁচা যাঁর ছদ্মনাম – কালীপ্রসন্ন সিংহ
৮৮) বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ রচনা করেন – দীনেশ চন্দ্র সেন
৮৯) জসীমউদদীনের প্রথম প্রকাশিত কাব্য গ্রন্থ – রাখালী
৯০) অপাদান কারক – ট্রেন স্টেশন ছেড়েছে
৯১) পশ্চাতে জন্মেছে যে – অনুজ
৯২) হরতাল -গুজরাটি শব্দ
৯৩) শীতার্থ এর সন্ধি বিচ্ছেদ – শীত+ঋত
৯৪) কুলি শব্দের স্ত্রী বাচক – কামিন
৯৫) তুষার শুভ্র – উপমান কর্মধারয় সমাস
৯৬) শৈত্য শব্দের বিশেষণ পদ – শীতার্ত
৯৭) যেহেতু তুমি বেশি নম্বর পেয়েছ, সুতরাং তুমি প্রথম হবে – জটিল বাক্য
৯৮) শুদ্ধ – সাক্ষ্যদান
৯৯) মহাকবি আলাওল নাটকটি রচনা করেন -সিকান্দার আবু জাফর
১০০) রবীন্দ্রনাথ রচিত নাটক – রক্তকরবী।
>৯০ টি খুব গুরুত্বপূর্ণ বাংলা সমার্থক শব্দ
=> অগ্নি ➟ অনল, পাবক, আগুন, দহন, সর্বভূক, শিখা, হুতাশন, বহ্নি, বৈশ্বানর, কৃশানু, বিভাবসু, সর্বশুচি
=> অন্ধকার ➟ আঁধার, তমঃ, তমিস্রা, তিমির, আন্ধার, তমস্র, তম
=> অখন্ড ➟ সম্পূর্ণ, আস্ত, গোটা, অক্ষত, পূর্ণ, সমগ্র, সমাগ্রিক।
=> অবকাশ ➟ সময়, ফূসরত, অবসর, ছুটি, সুযোগ, বিরাম।
=> অক্লান্ত ➟ ক্লান্তিহীন, শ্রান্তিহীন, অনলস, নিরলস, অদম্য, উদ্যমী, পরিশ্রমী, অশ্রান্ত।
=> অপূর্ব ➟ অদ্ভুত, আশ্চর্য, অলৌকিক, অপরূপ, অভিনব, বিস্ময়কর, আজব, তাজ্জব, চমকপ্রদ, অবাক করা, মনোরম, সুন্দর।
=> অক্ষয় ➟ চিরন্তন, ক্ষয়হীন, নাশহীন, অশেষ, অনন্ত, অব্যয়, অবিনাশী, অলয়, অনশ্বর, লয়হীন, অমর, স্থায়ী।
=> অঙ্গ ➟ দেহ, শরীর, অবয়ব, গা, গাত্র, বপু, তনু, গতর, কাঠামো, আকৃতি, দেহাংশ।
=> অবস্থা ➟ দশা, রকম, প্রকার, গতিক, হাল, স্তিতি, অবস্থান, পরিবেশ, ঘটনা, ব্যাপার, প্রসঙ্গ, হালচাল, স্টাটাস।
=> আইন ➟ বিধান, কানুন, বিহিতক, অধিনিয়ম, বিধি, অনুবিধি, উপবিধি, ধারা, বিল, নিয়ম, নিয়মাবলি, বিধিব্যবস্থা।
=> আসল ➟ খাঁটি, মূলধন, মৌলিক, মূল, প্রকৃত, যথার্থ।
=> আনন্দ ➟ হর্ষ, হরষ, পুলক, সুখ, স্ফূতর্ত, সন্তোষ, পরিতোষ, প্রসন্নতা, আমোদ, প্রমোদ, হাসি, উল্লাস, মজা, তুষ্টি, খুশি, হাসিখুশি।
=> আদি ➟ প্রথম, আরম্ভ, অগ্র, পূর্ব, প্রাচীন, মূল।
=> অতনু ➟ মদন, অনঙ্গ, কাম, কন্দর্প
=> আকাশ ➟ আসমান, অম্বর, গগন, নভোঃ, নভোমণ্ডল, খগ, ব্যোম, অন্তরীক্ষ
=> আলোক ➟ আলো, জ্যোতি, কিরণ, দীপ্তি, প্রভা
=> ইচ্ছা ➟ আকাঙ্ক্ষা, অভিলাষ, অভিরুচি, অভিপ্রায়, আগ্রহ, স্পৃহা, কামনা, বাসনা, বাঞ্চা, ঈপ্সা, ঈহা
=> আল্লাহ্ ➟ আল্লাহ্ ,ঈশ্বর, খোদা, ঈশ, ইলাহি, সৃষ্টিকর্তা, বিশ্বপতি, পরমাত্মা, জগদীশ্বর, জগদীশ, জগন্নাথ, আদিনাথ, অমরেশ, পরেশ, লোকনাথ, পরমপুরুষ, পরমপিতা, করুণাময়, দয়াময়, বিধি, পরমেশ, জীবিতেশ, মালিক , ভগবান, ধাতা।
বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
=> উঁচু ➟ উচ্চ, তুঙ্গ, সমুন্নত, আকাশ-ছোঁয়া, গগনচূম্বী, অভ্রভেদী, অত্যুচ্চ, সুউচ্চ।
=> উদাহরণ ➟ দৃষ্টান্ত, নিদর্শন, নজির, নমুনা, উল্লেখ, অতিষ্ঠা।
=> উত্তম ➟ প্রকৃষ্ট, শ্রেষ্ঠ, সেরা, ভালো, অগ্রণী, অতুল।
=> উত্তর ➟ জবাব, প্রতিবাক্য, মীমাংশা, সাড়া, সিদ্ধান্ত।
=> একতা ➟ ঐক্য, মিলন, একত্ব, অভেদ, সংহতি, ঐক্যবদ্ধ, একাত্মতা, একীভাব।
=> কপাল ➟ ললাট, ভাল, ভাগ্য, অদৃষ্ট, নিয়তি, অলিক
=> কোকিল ➟ পরভৃত, পিক, বসন্তদূত
=> কষ্ট ➟ মেহনত, যন্ত্রনা, ক্লেশ, আয়াস, পরিশ্রম, দু:খ।
=> কুল ➟ বংশ, গোত্র, জাতি, বর্ণ, গণ, সমূহ, অনেক, যূথ, জাত, শ্রেণী, ইত্যাদি।
=> খ্যাতি ➟ যশ, প্রসিদ্ধি, সুখ্যাতি, সুনাম, নাম, সুবাদ, প্রখ্যাতি, সুযশ, বিখ্যাতি, নামযশ, নামডাক, প্রখ্যা, প্রচার, হাতযশ, প্রতিপত্তি, প্রতিষ্ঠা।
=> কন্যা ➟ মেয়ে, দুহিতা, দুলালী, আত্মজা, নন্দিনী, পুত্রী, সূতা, তনয়া
=> গরু ➟ গো, গাভী, ধেনু
=> ঘোড়া ➟ অশ্ব, ঘোটক, তুরগ, বাজি, হয়, তুরঙ্গ, তুরঙ্গম
=> মেঘ ➟ ঘন, অভ্র, নিবিড়, জলধর, গাঢ়, জমাট, গভীর।
=> চাঁদ ➟ সুধাকর, শশী, শশধর, দ্বিজরাজ, বিধু, সোম, নিশাপতি, সুধানিধি, রাকেশ, সুধাময়, ইন্দু, তারানাথ।
=> চতুর ➟ বুদ্ধিমান, নিপুণ, কুশল, ধূর্ত, ঠগ, চালাক, সপ্রতিভ।
=> ঘর ➟ গৃহ, আলয়, নিবাস, আবাস, আশ্রয়, নিলয়, নিকেতন, ভবন, সদন, বাড়ি, বাটী, বাসস্থান
=> চক্ষু ➟ চোখ, আঁখি, অক্ষি, লোচন, নেত্র, নয়ন, দর্শনেন্দ্রিয়
=> চন্দ্র ➟ চাঁদ, চন্দ্রমা, শশী, শশধর, শশাঙ্ক, শুধাংশু, হিমাংশু, সুধাকর, সুধাংশু, হিমাংশু, সোম, বিধু, ইন্দু, নিশাকর, নিশাকান্ত, মৃগাঙ্ক, রজনীকান্ত
=> চুল ➟ চিকুর, কুন্তল, কেশ, অলক,
=> জননী ➟ মা, মাতা, প্রসূতি, গর্ভধারিণী, জন্মদাত্রী,
=> দিন ➟ দিবা, দিবস, দিনমান
=> দেবতা ➟ অমর, দেব, সুর, ত্রিদশ, অমর, অজর, ঠাকুর
=> দ্বন্দ্ব ➟ বিরোধ, ঝগড়া, কলহ, বিবাদ, যুদ্ধ
=> তীর ➟ কূল, তট, পাড়, সৈকত, পুলিন, ধার, কিনারা
=> নারী ➟ রমণী, কামিনী, মহিলা, স্ত্রী, অবলা, স্ত্রীলোক, অঙ্গনা, ভাসিনী, ললনা, কান্তা, পত্নী, সীমন্তনী
=> নদী ➟ তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী, শৈবালিনী, স্রোতস্বতী, স্রোতস্বিনী, গাঙ, স্বরিৎ, নির্ঝরিনী, কল্লোলিনী
=> নৌকা ➟ নাও, তরণী, জলযান, তরী
=> পণ্ডিত ➟ বিদ্বান, জ্ঞানী, বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ
=>পদ্ম ➟ কমল, উৎপল, সরোজ, পঙ্কজ, নলিন, শতদল, রাজীব, কোকনদ, কুবলয়, পুণ্ডরীক, অরবিন্দ, ইন্দীবর, পুষ্কর, তামরস, মৃণাল, সরসিজ, কুমুদ
=> পৃথিবী ➟ ধরা, ধরিত্রী, ধরণী, অবনী, মেদিনী, পৃ, পৃথ্বী, ভূ, বসুধা, বসুন্ধরা, জাহান, জগৎ, দুনিয়া, ভূবন, বিশ্ব, ভূ-মণ্ডল
=> পর্বত ➟ শৈল, গিরি, পাহাড়, অচল, অটল, অদ্রি, চূড়া, ভূধর, নগ, শৃঙ্গী, শৃঙ্গধর, মহীধর, মহীন্দ্র
=> পানি ➟ জল, বারি, সলিল, উদক, অম্বু, নীর, পয়ঃ, তোয়, অপ, জীবন, পানীয়
=> পুত্র ➟ তনয়, সুত, আত্মজ, ছেলে, নন্দন
=> পত্নী ➟ জায়া, ভার্যা, ভামিনী, স্ত্রী, অর্ধাঙ্গী, সহধর্মিণী, জীবন সাথী, বউ, দারা, বনিতা, কলত্র, গৃহিণী, গিন্নী
=> পাখি ➟ পক্ষী, খেচর, বিহগ, বিহঙ্গ, বিহঙ্গম, পতত্রী, খগ, অণ্ডজ, শকুন্ত, দ্বিজ
=> ফুল ➟ পুষ্প, কুসুম, প্রসূন, রঙ্গন
=> বৃক্ষ ➟ গাছ, শাখী, বিটপী, অটবি, দ্রুম, মহীরূহ, তরু, পাদপ
=> বন ➟ অরণ্য, জঙ্গল, কানন, বিপিণ, কুঞ্জ, কান্তার, অটবি, বনানী, গহন
=> বায়ু ➟ বাতাস, অনিল, পবন, হাওয়া, সমীর, সমীরণ, মারুত, গন্ধবহ
=> বিদ্যুত ➟ বিজলী, ত্বড়িৎ, ক্ষণপ্রভা, সৌদামিনী, চপলা, চঞ্চলা, দামিনী, অচিরপ্রভা, শম্পা
=> মানুষ ➟ মানব, মনুষ্য, লোক, জন, নৃ, নর,
=> মাটি ➟ ক্ষিতি, মৃত্তিকা,
=> দখল ➟ অধিকার, আয়ত্ত, জ্ঞান, কতৃত্ব, অধীনতা, পটুতা।
=> নারী ➟ রমণী, রামা, বামা, অবলা, মহিলা, স্ত্রী, মেয়ে, মেয়েমানুষ, ললনা, মানবী, মানবিকা, কামিনী, আওরত,
জেনানা, যোষা, জনি, বালা, বনিতা, ভামিনী, শর্বরী।
=> বাতাস ➟ বায়ু, পবন, সমীর, অনিল, মারুত, বাত, বায়, আশুগ, পবমান, সদাগতি, শব্দবহ, অগ্নিশখ, বহ্নিসখ, হাওয়া।
=> মৃত্যু ➟ মরা, ইন্তেকাল, বিনাশ, মরণ, নাশ, নিধন, নিপাত, প্রয়ান, লোকান্তরপ্রাপ্তি, চিরবিদায়, প্রাণত্যাগ, জীবননাশ, দেহান্ত, লোকান্তর, , মারা যাওয়া, পটল তোলা, মহাপ্রয়াণ।
=> সমুদ্র ➟ সাগর, সায়ব, অর্ণব, সিন্ধু, দরিয়া, জলধি, পাথার, পারাবার, প্রচেতা, অকূল, জলধর, নদীকান্ত, নীরধি, তোয়াধি, পয়োধি, বারিধর, বারীন্দ্র, ইরাবান, দ্বীপী।
=> স্বর্ণ ➟ সোনা, কাঞ্চন, কনক, হেম, হিরণ্য, মহাধাতু, গোল্ড।
=> সম ➟ সমান, তুল্য, সদৃশ, যুদ্ন, অনুরূপ।
=> দিন ➟ দিবস, দিবা, অহ, বার, রোজ, বাসর, দিনরাত্রি, দিনরজনী, সাবন, অষ্টপ্রহর, আটপ্রহর।
=> নিদ্রা ➟ ঘুম, তন্দ্রা, নিদ, সুপ্তি, গাঢ়ঘুম, নিষুপ্তি।
=> ছাত্র ➟ শিষ্য, শিক্ষানবিশ, পড়ুয়া।
=> জটিল ➟ জড়ানো, কঠিন, শক্ত, খটমট, জটাযুক্ত।
=> ধরা ➟ পৃথিবী, ধারণ করা, হাত দেয়া, ছোঁয়া, স্পশর্, ধরণি, ধরিত্রী, পাকড়ানো।
=> কবুতর ➟ পারাবত, কপোত, পায়রা, নোটন, লোটন, প্রাসাদকুক্কুট।
=> দক্ষ ➟ নিপুণ, পটু, পারদশী, কর্মঠ, সুনিপুন, কামিল।
=> রাত্রি ➟ রাত, রাত্তির, নিশি, নিশীথ, রাত, রজনী, যামিনী, যামী, যামিকা, শমনী, বিভাবরী, ক্ষণদা, নক্ত, তামসী, অসুরা।
=> মেঘ ➟ জলধর, জীমৃত, বারিদ, নীরদ, পয়োদ, ঘন, অম্বুদ, তায়দ, পয়োধর, বলাহক, তোয়ধর
=> রাজা ➟ নরপতি, নৃপতি, ভূপতি, বাদশাহ
=> রাত ➟ রাত্রি, রজনী, নিশি, যামিনী, শর্বরী, বিভাবরী, নিশা, নিশিথিনী, ক্ষণদা, ত্রিযামা
=> শরীর ➟ দেহ, বিগ্রহ, কায়, কলেবর, গা, গাত্র, তনু, অঙ্গ, অবয়ব
=>সর্প ➟ সাপ, অহি, আশীবিষ, উরহ, নাগ, নাগিনী, ভুজঙ্গ, ভুজগ, ভুজঙ্গম, সরীসৃপ, ফণী, ফণাধর, বিষধর, বায়ুভুক
=> স্ত্রী ➟ পত্নী, জায়া, সহধর্মিণী, ভার্যা, বেগম, বিবি, বধূ,
=> স্বর্ণ ➟ সোনা, কনক, কাঞ্চন, সুবর্ণ, হেম, হিরণ্য, হিরণ
=> স্বর্গ ➟ দেবলোক, দ্যুলোক, বেহেশত, সুরলোক, দ্যু, ত্রিদশালয়, ইন্দ্রালয়, দিব্যলোক, জান্নাত
=> সাহসী ➟ অভীক, নির্ভীক,
=> সাগর ➟ সমুদ্র, সিন্ধু, অর্ণব, জলধি, জলনিধি, বারিধি, পারাবার, রত্নাকর, বরুণ, দরিয়া, পারাবার, বারীন্দ্র, পাথার, বারীশ, পয়োনিধি, তোয়ধি, বারিনিধি, অম্বুধি
=> সূর্য ➟ রবি, সবিতা, দিবাকর, দিনমনি, দিননাথ, দিবাবসু, অর্ক, ভানু, তপন, আদিত্য, ভাস্কর, মার্তণ্ড, অংশু, প্রভাকর, কিরণমালী, অরুণ, মিহির, পুষা, সূর, মিত্র, দিনপতি, বালকি, অর্ষমা
=> হাত ➟ কর, বাহু, ভুজ, হস্ত, পাণি
=> হস্তী ➟ হাতি, করী, দন্তী, মাতঙ্গ, গজ, ঐরাবত, দ্বিপ, দ্বিরদ, বারণ, কুঞ্জর, নাগ
=> লাল ➟ লোহিত, রক্তবর্ণ
বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
১) অপমান শব্দের অপ উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত – বিপরীত
২) ‘ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট ’ এই ইটকে বাংলা ভাষায় বলে— বর্ণ
৩) ষড়ঋতু এর সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্ + ঋতু
৪) ইচ্ছা শব্দের বিশেষণ -ঐচ্ছিক
৫) নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশী। নিশীথ –বিশেষণ
৬) যা বলা হয়নি – অনুক্ত
৭) অক্ষির সমীপে – সমক্ষ
৮) পুষ্প এন সমার্থক নয় – অবনী
৯) গোঁফ খেজুরে বাগধারার অর্থ – নিতান্ত অলস
১০) রাবনের চিতা – চির অশান্তি
১১) পহেলা বৈশাখ চালু করেন – সম্রাট আকবর
১২) হনন করার ইচ্ছা – জিঘাংসা
১৩) শুদ্ধ বানান – কৃষিজীবী
১৪) আভরন শব্দের অর্থ – অলংকার
১৫) নন্দিত নরকে যাঁর উপন্যাস – হুমায়ুন আহমেদ
১৬) কোর্মা – তুর্কি শব্দ
১৭) তদ্ভব শব্দ – চাঁদ
১৮) অপলাপ শব্দের অর্থ – অস্বীকার
১৯) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষ, উৎকৃষ্ট,উৎকৃষ্টতা,
২০) পুণ্যে মতি হোক। পুণ্যে – বিশেষ্য রুপে ব্যবহৃত
২১) সমাস ভাষাকে – সংক্ষেপ করে
২২) তিনি দরিদ্র কিন্তু খুব উদার – যৌগিক বাক্য
২৩) শুদ্ধ বাক্য – সে এমন রুপবতী যেন অপ্সরা
২৪) যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে – সব্যসাচী
২৫) সূর্য এর প্রতিশব্দ – আদিত্য
বাংলা ব্যাকরণের ৩৫০ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
১৪৪ টি বাগধারা, এক্সক্লুসিভ:-
- অগত্যা মধুসূদন – অনন্যোপায় হয়ে।
- অজগর বৃত্তি – আলসেমি।
- অপোগণ্ড – অকর্মণ্য, অপ্রাপ্ত বয়স্ক, নাবালক।
- অবরে সবরে – কালে -ভদ্রে।
- অজগর বৃত্তি – আলসেমি।
- অশ্বমেধ যজ্ঞ – বিপুল আয়োজন।
- অচলায়তন – গোরামিপূর্ণ
- অষ্টরম্ভা – কাঁচকলা, ফাঁকি, কিছুই না।
- অক্ষয় বট – প্রাচীন ব্যক্তি।
- অকাল কুষ্মাণ্ড – অপদার্থ।
- অকালের বাদলা -অপ্রত্যাশিত বাধা।
- অক্ষরে অক্ষরে -সম্পূর্ণভাবে।
- অষ্টবজ্র সম্মিলন -প্রতিভাবান ব্যক্তিদের একত্র সমাবেশ অলক্ষ্মীর দশা -দারিদ্র্য
- অক্ষয়ভাণ্ডার -যে ভাণ্ডারের ধন কখনো ফুরায় না
- অগ্নিগর্ভ -বলিষ্ঠ
- অঞ্চলের নিধি – যে সম্পদ আঁচলে ঢেকে সুরক্ষিত রাখতে হয়/সনত্মান
- অন্ধিসন্ধি -ফাঁকফোকর/গোপন তথ্য
- আঠারো মাসে বছর – দীর্ঘসূত্রিতা।
- আঁটকুড়ো – নিঃসনত্মান।
- আমড়া কাঠের ঢেঁকি-অকেজো লোক/অকর্মণ্য।
- আসরে নামা -আবির্ভূত হওয়া।
- আধা খেঁচড়া -বিশৃঙ্খলা
- আঁচা-আঁচি -পরস্পরের মনের ভাব
- আগলদার -জমির ফসল আগলানোর বা পাহারা দেয়ার জন্য নিযুক্ত লোক
- আদিখ্যেতা – ন্যাকামি
- আস্ত কেউটে – অত্যন্ত বিপজ্জনক লোক
- ইলশে গুঁড়ি – গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি।
- ইয়ারবকসি – বন্ধুবান্ধব
- ইল্লতে কাণ্ড – নোংরা ব্যাপার / নোংরা কাণ্ড
- ইতুনিদকুঁড়ে – অলস: দীর্ঘসূত্রীতা
- উলুখাগড়া – গুরুত্বহীন লোক।
- উজানের কৈ – সহজলভ্য।
- উপোসি ছারপোকা – অভাবগ্রস্থ লোক।
- উপরোধের ঢেঁকি গেলা – অন্যায় আবদার করা
- উদোমারা – বোকা।
- উটকো লোক – অচেনা লোক/হঠাৎ অবাঞ্ছিতভাবে এসে
- ঊনকোটি চোষট্টি – প্রায় সম্পূর্ণ।
- ঊনপাঁজুরে – অপদার্থ।
- ঊরুস্তম্ভ – ফোঁড়া জাতীয় রোগ
- ঊর্মিমালী – সমুদ্র
- এলেবেলে – নিকৃষ্ট।
- এক ছাঁচে ঢালা – সাদৃশ্য।
- একাদশ বৃহস্পতি – মহাসৌভাগ্য/ সৌভাগ্যের লক্ষণ।
- একা দোকা – নিঃসঙ্গ
- ওষুধে ধরা – প্রার্থিত ফল পাওয়া।
- ওষুধ করা – গুণ করা।
- ওষুধ পড়া – সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া।
- কচ্ছপের কামড় – যা সহজে ছাড়ে না।
- কলমি কাপ্তেন – দরিদ্র কিন্তু বিলাসী।
- কাক ভূষণ্ডি – সম্পূর্ণ ভেজা।
- কাটনার কড়ি – উপার্জন সামান্য।
- কায়েতের ঘরের ঢেঁকি – অপদার্থ লোক।
- কিম্ভূতকিমার – অদ্ভুত ও কুৎসিত।
- কাগুজে বাঘ – মিথ্যা জুজু।
- কাঁঠালের আমসত্ত্ব – অলীক বস্তু।
- কুমিরের সান্নিপাত – অসম্ভব ব্যাপার।
- কূপমণ্ডুক – ঘরকুনো / সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন।
- কেউ কেটা – সামান্য।
- কেঁচো গণ্ডূষ – গোড়া থেকে শুরু।
- কলির সন্ধ্যা – দৌরাত্ম্যের শুরু।
- কূর্ম অবতার – অলস।
- কুনো ব্যাঙ – সীমিত জ্ঞান
- কুম্ভীরাশ্রু – লোক দেখানো কান্না/নকল সমবেদনা
- খামকাজ – ভুলকাজ।
- খাবি খাওয়া – ছটফট করা।
- খুঁটে খাওয়া – ¯ সাবলম্ভি হওয়া।
- গয়ংগচ্ছ – ঢিলেমি।
- গোকুলের ষাঁড় – স্বেচ্ছাচারী
- গণ্ডগ্রাম – বড়গ্রাম।
- গোঁয়ার গোবিন্দ – কাণ্ডজ্ঞানহীন মানুষ
- গলগ্রহ – পরের বোঝা হয়ে থাকা
- ঘাড়ে গর্দানে – অত্যনত্ম মোটা।
- ঘাড়ার কামড় – দৃঢ় পণ।
- ঘটিরাম – অপদার্থ
- চক্ষুদান করা – চুরি করা।
- চডুই পাখির প্রাণ – ক্ষীণজীবী লোক।
- চতুর্ভুজ হওয়া – উৎফুল্ল হওয়া।
- চাঁদের হাট – ধনেজনে পরিপূর্ণ সংসার।
- চাঁদ-কপালে – ভাগ্যবান।
- চোখের চামড়া / পর্দা – চক্ষুলজ্জা।
- চক্ষের পুতলি – আদরের ধন।
- চর্বিত চর্বণ – পুনরাবৃত্তি।
- ঢাকের বাঁয়া – অপ্রয়োজনীয়।
- চোরাবালি – প্রচ্ছন্ন আকর্ষণ
- ছামনি নাড়া – দৃষ্টি বিনিময়।
- ছাঁদনা তলা – বিবাহের মণ্ডপ।
- ছক্কা-পাঞ্জা – ইতঃস্তত করা/ বড় বড় কথা বলা।
- ছাঁদাবাঁধা – পুজোরপর বা ভোজবাড়ি থেকে ফেরার সময় চাঁদর বা গামছায় খাবার বেঁধে নেয়া
- জগদ্দল পাথর – গুরুভার।
- জেলঘুঘু – যে ব্যক্তি বারবার জেল খাটে
- ঝাঁকের কৈ – এক দলভুক্ত।
- ঝাড়ে বংশে – সবশুদ্ধ।
- টুপ ভুজঙ্গ – নেশায় বিভোর।
- টেণ্ডাই মেণ্ডাই – আস্ফালন।
- টেঁকে গোঁজা – আত্মসাৎ করা।
- ঠাটঠমক – হাবভাব, চালচলন
- ডুমুরের ফুল – অদর্শনীয়।
- ডামাডোল – গোলযোগ।
- ডাকাবুকো – দুঃসাহসী
- ঢেঁকির কুমির – অপদার্থ।
- ঢেঁকি অবতার – নির্বোধ লোক।
- ঢেঁকির কচকচি – বিরক্তিকর কথা।
- ঢাকের কাঠি – তোষামুদে।
- ঢাকের বায়া – অপ্রয়োজনীয়।
- ঢুলুঢুলু – তন্দ্রালুতা
- তামার বিষ – অর্থের কুপ্রভাব।
- নবমীর পাঁঠা – প্রাণ ভয়ে ভীত ব্যক্তি।
- তাসের ঘর – ক্ষণস্থায়ী।
- তেল নুন লকড়ি – মৌলিক প্রয়োজন।
- তীর্থের কাক – প্রতীক্ষারত।
- তুর্কি নাচন – নাজেহাল অবস্থা।
- তুলসী বনের বাঘ – সুবেশে দুর্বৃত্ত।
- ত্রাহি ত্রাহি – পরিত্রাণ কর বলে চিৎকার
- তরবেতর – নানারকম
- থাউকি বেলা – বিকালবেলা
- দড়ি কলসি – আত্মহত্যার উপায়।
- দোজবরে – দ্বিতীয়বার যে ছেলে বিয়ে করতে চায়।
- দড়বড়ে – তাড়াহুড়ো
- দবকানো – ওপরে ভার চাপানো/উপর থেকে চাপ দেয়া
- দশবাই চণ্ডী – অত্যনত্ম রাগী স্ত্রীলোক
- দাঁদুড়ে – অত্যন্ত/দুর্দান্ত
- দাতাকর্ণ – অত্যন্ত উদার ও দানশীল
- দায়-দৈব – ছোট বড় সমস্যা
- দেবদ্বিজ মানা – ধর্মে বিশ্বাস থাকা
- দোপড়া – এক জায়গায় বিয়ে স্থির হওয়ার পরে কিংবা
- দক্ষযজ্ঞ ব্যাপার – বিরাট সমারোহ
- ধর্মের কল – সত্য।
- ধামাধরা – তোষামোদকারী।
- ধোপে টেকা – পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া।
- ধোপার গাধা – পরের জন্য খাটা।
- ধর্মের ষাঁড় – যথেচ্ছাচারী।
- ধিনিকেষ্ট – দায়িত্বপালনহীন ব্যক্তি
- ধোঁকার টাটি – প্রতারণার উপরের আবরণ
- ধোপার গাধা – ভারবাহী
- ধড়িবাজ – ধূর্ত ও ফন্দিবাজ
- ধোপার ভাঁড়ার – প্রচুর জিনিসপত্র যা ব্যবহার করা যাবে না
- নয়-দুয়ারি – দ্বারে দ্বারে।
- নারদের ঢেঁকি – বিবাদের বিষয়।
- নগদ নারায়ণ – নগদ অর্থ।
- নিরানবক্ষইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি, টাকা জমানোর প্রবৃত্তি।
- ননির পুতুল – সহজে কাতর, আদরে দুলাল।
- নন্দভৃঙ্গী – অত্যন্ত আদুরে, অকর্মণ্য
- ননদী ভুলী – কুকর্মের সঙ্গী
আরো পড়ুন: ২০২১ সালের চাকরির পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান
বাংলার সকল চাকরির খবর আমাদের ওয়েবসাইট kormojog.com এ প্রকাশ করা হয়। তাই নতুন সকল চাকরির আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং ফেসবুক পেজ কর্মযোগ লাইক দিয়ে আমাদের সাতে থাকুন।
One comment
Pingback: সুমন একবার বিসিএস পরীক্ষা দিয়েই সফল - Popular Jobsbd